অসংসদীয় আচরণের জন্য অধীর চৌধুরী ও তৃণমূলের ৯ জন সহ কমপক্ষে ৩৩ সাংসদ সাসপেন্ড !
লোকসভায় গত বাদল অধিবেশনেও ‘অসংসদীয় শব্দ’ ব্যবহার করার জন্য সাসপেন্ড হয়েছিলেন লোকসভার কংগ্রেস দলনেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরী। সোমবার শীতকালীন অধিবেশনেও অধীর-সহ কমপক্ষে ৩৩ (এর মধ্যে রয়েছে তৃণমূলের ৯) সাংসদকে সাসপেন্ড করেছেন লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা।লোকসভায় ‘রংবোমা’ নিয়ে বিরোধীদের হট্টগোলের জেরে এই সাসপেনশন।
উলেখ্য কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের বক্তৃতার মাঝেই নতুন সংসদ ভবনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে সরব হন বিরোধী সাংসদেরা। তুমুল চিৎকার শুরু হয় সংসদ কক্ষে। তিনটে পর্যন্ত সভার কাজ মুলতুবি করে দেন স্পিকার। তার পরেও পরিস্থিতি তপ্ত হওয়ায় অধীর-সহ ৩০ জনের বেশি সাংসদকে সাসপেন্ড করেন স্পিকার। সাম্প্রতিক সময়ে লোকসভা ও রাজ্যসভা মিলিয়ে মোট ৪৬ জন সাংসদকে সাসপেন্ড করার ঘটনা ঘটেনি। আগামী ২২ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলা শীতকালীন অধিবেশনে এই সাংসদেরা অধিবেশনে যোগ দিতে পারবেন না।
সাসপেন্ড হওয়া সাংসদদের তালিকায় রয়েছেন বাংলার নয় জন তৃণমূল সাংসদ।এর হলেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়, অপরূপা পোদ্দার, প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়, সুনীল মণ্ডল, সৌগত রায়, কাকলি ঘোষ দস্তিদার, প্রতিমা মণ্ডল, অসিত মাল ও শতাব্দী রায়। এ ছাড়া এই তালিকায় রয়েছেন ডিএমকের তিন সাংসদ টিআর বালু, এ রাজা এবং দয়ানিধি মারান।
লোকসভা থেকে সাসপেন্ড হওয়ার পর অধীর চৌধুরী বলেন, বিজেপির সংখ্যাধিক্য রয়েছে। তাই দিয়ে সংসদে পেশিশক্তি দেখাচ্ছে। সংসদকে আরএসএসের কার্যালয়ে পরিণত করতে চাইছে।লোকসভায় কংগ্রেস নেতা আরও বলেন, সংসদের নিরাপত্তা যে ভাবে ভেঙে পড়েছে, তা নিয়ে অমিত শাহের বিবৃতি দাবি করা হয়েছিল। তাঁরা বাইরে অনেক কথা বললেও সংসদে কিছু বলছেন না। সেই প্রশ্ন করলেই বিরোধীদের উপর আক্রমণ হচ্ছে। উল্লেখ্য, দিল্লিতে এই মুহূর্তে রয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মঙ্গলবার বিরোধী জোট INDIA র বৈঠক রয়েছে। তার আগের দিনই এই ঘটনা বিরোধী শিবিরকে আরও একত্র করবে বলেই মত রাজনৈতিক মহলের একাংশের।
উলেখ্য কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের বক্তৃতার মাঝেই নতুন সংসদ ভবনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে সরব হন বিরোধী সাংসদেরা। তুমুল চিৎকার শুরু হয় সংসদ কক্ষে। তিনটে পর্যন্ত সভার কাজ মুলতুবি করে দেন স্পিকার। তার পরেও পরিস্থিতি তপ্ত হওয়ায় অধীর-সহ ৩০ জনের বেশি সাংসদকে সাসপেন্ড করেন স্পিকার। সাম্প্রতিক সময়ে লোকসভা ও রাজ্যসভা মিলিয়ে মোট ৪৬ জন সাংসদকে সাসপেন্ড করার ঘটনা ঘটেনি। আগামী ২২ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলা শীতকালীন অধিবেশনে এই সাংসদেরা অধিবেশনে যোগ দিতে পারবেন না।
সাসপেন্ড হওয়া সাংসদদের তালিকায় রয়েছেন বাংলার নয় জন তৃণমূল সাংসদ।এর হলেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়, অপরূপা পোদ্দার, প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়, সুনীল মণ্ডল, সৌগত রায়, কাকলি ঘোষ দস্তিদার, প্রতিমা মণ্ডল, অসিত মাল ও শতাব্দী রায়। এ ছাড়া এই তালিকায় রয়েছেন ডিএমকের তিন সাংসদ টিআর বালু, এ রাজা এবং দয়ানিধি মারান।
লোকসভা থেকে সাসপেন্ড হওয়ার পর অধীর চৌধুরী বলেন, বিজেপির সংখ্যাধিক্য রয়েছে। তাই দিয়ে সংসদে পেশিশক্তি দেখাচ্ছে। সংসদকে আরএসএসের কার্যালয়ে পরিণত করতে চাইছে।লোকসভায় কংগ্রেস নেতা আরও বলেন, সংসদের নিরাপত্তা যে ভাবে ভেঙে পড়েছে, তা নিয়ে অমিত শাহের বিবৃতি দাবি করা হয়েছিল। তাঁরা বাইরে অনেক কথা বললেও সংসদে কিছু বলছেন না। সেই প্রশ্ন করলেই বিরোধীদের উপর আক্রমণ হচ্ছে। উল্লেখ্য, দিল্লিতে এই মুহূর্তে রয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মঙ্গলবার বিরোধী জোট INDIA র বৈঠক রয়েছে। তার আগের দিনই এই ঘটনা বিরোধী শিবিরকে আরও একত্র করবে বলেই মত রাজনৈতিক মহলের একাংশের।